গায়ের পথে আব্দুস সাত্তার সুমন দু’ভাই মিলে ভর দুপুরে মাওনা গায়ের হাটে! গ্রামের পথে হেটে চলে কাদামাখা মাঠে। কত কাজে যেতে হলো গ্রাম থেকে গ্রাম, নাস্তা করে চায়ে ধোঁয়ায় চুমুক
জীব বড়ো -মাহফুজা রহমান যত ফাঁকি ততো ঝুঁকি, জেনো খুকি নয় মেকি! ফাঁকি কাজ ধরে বাজ, করে সাজ বেড়ে রাজ! যাহা করো জমা ধরো, হলে জড়ো পাবে বড়ো! কম হলে
উদাস বাউল শাহজালাল সুজন বাউল চলে মেঠো পথে ক্ষেতের আইল ধরে, একতারা টা হাতে নিয়ে মা মাটির গান স্বরে। কখনো বা নদীর বাঁকে তাল মিলিয়ে চলে, দুঃখ ব্যথা ছন্দ গানে
রূপকথার বাসর এম, আলমগীর হোসেন কথায় নানা রূপ দিয়ে হাসি মজার স্যুপ নিয়ে গল্প দাদুর আসরে, হাতে যত কাজ ফেলে চুপে চুপে যাই চলে রূপকথার সেই বাসরে। বাবা বলে পড়
প্রভাতী সোনালী রোদ্দুর শাহানাজ শিউলী বিবশ অক্ষীতে নেই আষাঢ়ের ঢল আছে চৈত্রের খরা নেত্রের কর্ণে নিবিড় দহন জ্বালা বুকের গহীনে সমাধিস্ত করি পোড়াময় স্বপ্ন হৃদপিণ্ড ছিড়ে পালিয়ে বেড়ায় প্রভাতী ফরসা
স্বার্থে দ্বিমত সোহরাব হোসেন কেমন জানি শহরের চারপাশ এখন প্রায়ই নিস্তব্ধতার বেষ্টনীতে আবদ্ধ! ভাঙা ছেঁড়া জুতা সেন্ডেলে ছেয়ে গেছে শহরের প্রধান রাস্তাগুলো। তিনচাকার ড্রাইভারদের মনে বিরাজমান বেশ থমথমে ভীতি! অর্তকিত
মহররম মাস শাহজালাল সুজন হিজরী সনের নতুন বছর মহররমের মাসে, বুকের ভেতর দুমড়ে মুচড়ে আঁটসাঁট হয়ে হাসে। উমাইয়া আর আব্বাসিয়া খেলে নতুন খেলা কিচ্ছা গল্পের ছড়াছড়ি গা ভাসিয়ে হেলা। মুয়াবিয়ার
বরফ হয়ে শক্ত আব্দুস সাত্তার সুমন আকাশে বাতাসে উড়ে বেড়ায় লাশের সারির গন্ধ, তাজা রক্তে রাজপথ ভাসে আন্দোলন নয় বন্ধ! দেয়ালে আঁকা মুরাল চিত্র ইতিহাসের পাতায়, শত শত ভাই বোনের
বিশ্রাম সময় যে কাটে না বিনয় দেবনাথ সময় যে কাটে না আর বড় একা, ভীষণ একা এ জনারণ্যে বিহী বাতাস বহে মুখরিত হয়ে আছে তোমার জন্য। অচেনা মনে হয় চেনা
মেধার মূল্য দাও শেখ মোমতাজুল করিম শিপলু কোটার তরে নেয় সুবিধা মাথামোটা যারা, তাইতো ঝরে মেধাবী লোক মেধা শূন্য সারা। কিছু লোকের অধিকারে চাকরি সোনার হরিণ, দারিদ্রতার কষাঘাতে কাঁদছে গাঁয়ের