আমি দেখেছি , ফুলগুলো কিভাবে কেন ঝরে যায়। আমি দেখেছি , কিছু কান্না কেন জমাটবাঁধা অশ্রু হয়। আমি দেখেছি , প্রেমের অসুখেও কেউ সু’সুখে রয় ! আমি দেখেছি , রুমালে
কর্ম বিহীন, কাজ নাই যাদের, সকলেই ডাকে, বেকার তাদের।। চোখ দুটি থাকলেও সবই তার, দেখে ঝাপসা আর ‘অন্ধকার।। চাল নাই, চুলা নাই, নাই ‘আহার, আছে শুধু অভাব আর হাহাকার।। দেশের
গুমরে কাঁদে বুকের ভিতর কত রকম শোক, কেমন করে বুঝাই বলো কঠিন এতো শ্লোক।। যায় না বলা মুখের ভাষায় মনের যত কথা, যায় না সওয়া মিথ্যে আশায়- বাড়ে আরও ব্যথা।।
অনেক শত না বলা কথার মত আমার বুকে অনেক হাজার দুঃখ জমা ইশারা ঈঙ্গিতে কখনো বলিনি তোমাকে যদি পারো করিও আমায় নিঃশর্ত ক্ষমা কেউ কি উপযাচক হয়ে দুঃখের কথা কখনো
বিশ্বাস করবো কাকে? ভালোবেসেছিলাম যাকে? যাকে- নিয়ে ঘর বেঁধেছিলাম তাকে? যাকে ভালবেসে ছিলাম? সে তো অন্তরে দিলো আঘাত; পৃথিবীর সমস্ত দুঃখ-কষ্টে দিয়ে সে তো আমার ছেড়ে দিল হাত। যাকে নিয়ে
আমার সুখের পরশ হলো, আমার প্রিয় বাবা। কর্ম করে নিয়ে আসে বাবা, আমাদের সবার খাবার। ক্লান্তিবোধ করে না বাবা, দিন রাত পরিশ্রম করে। আসুক যত ঝড়-ঝঞ্ঝা, রোদ বৃষ্টি ঝরে। বাড়ির
কেউ নয় কারো-মিছেই ভেবে মরো- নিজের শরীর, নিজের টাকা, এরাই আপন বড়ো।। এতো আপন অর্ধাঙ্গিনী সেও যাবে না সাথে, একা একাই কবর মাঝে-তোমায় হবে যেতে।। ছেলে মেয়ে আমার আমার
সারি সারি খেজুর গাছ ধানের ক্ষেতের পাশে, ইরি, আমন রোদে দিয়ে পাশে বসে আছে। লাল পদ্ম বিলের ধারে তাজা সবজির দোকান, পশু পাখির আড্ডা জমে সরষে ফুলের ঘ্রাণ। মাছ ধরছে
সুখ চায় যখন একা থাকতে, একা থাকতে সুখ পারে না। দুঃখ এসে জড়িয়ে ধরে, সুখকে সে আর ছাড়ে না। সুখ বলে ও’ রে দুঃখ ভাই, আমি সুখের বাড়ি যেতে চাই।
কিছুই ভালো লাগে না আমার, কিচ্ছু ভালো লাগে না; অস্থির মনে ক্ষণটা কোনমতেই ভালো লাগেছে না। মন কষ্টের ব্যথাগুলো সংগোপনে স্বপ্ন ছবি আঁকছে না; রূপকথারা যেন চুপ, অরূপ লোকে তা