পালাবদল আব্দুস সাত্তার সুমন হালকা হালকা শীতের জাগান গরম যাচ্ছে চলে, ঋতুরাজের পালাবদল শীত আসলো বলে! জলের মাঝে জোসনা রাশি জ্বলছে প্রতিচ্ছবি, ভোরের আলোয় শিশির ভেজা উঠলো জেগে রবি। শাপলা
আমার কেউ নেই বিনয় দেবনাথ আমার কেউ নেই কখনোই কেউ ছিল না আমার। খারাপ একাকিত্বটাকে যে আমাকে নিজের করে ভরসা দেবে- আমাকে বিশেষ কোন দিনে সময়টা দেবে; সেটা প্রত্যক্ষ হোক
এ দেশেতে জন্ম আমার মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা হাতীবান্ধা লালমনিরহাট, বাংলাদেশ। এ দেশেতে জন্ম আমার এ দেশেতে থাকি। এ দেশেরেই চন্দ্র সূর্য, সকাল বিকাল দেখি। এ দেশেতে রাখাল ছেলে,
এক ফালি আশা মহসিন আলম মুহিন আকাশের চাঁদ সাথে নিয়ে জ্যোৎস্নাকে, চুয়ে চুয়ে নেমে আসে সাগরের বুকে, মৎস্য কুমারীর কপালের টিপ হয়েছে তারা, এক বিলাসী মায়ায় আনন্দে আত্মহারা।। কালের খেলায়
ভিনগ্রহের মানুষ শাহজালাল সুজন আমি কি বাংলাদেশ গ্রহের প্রাণী নাকি ভিনগ্রহের মানুষ হোলি খেলার উৎসব চলে অবাধে এটা কি দেশ নাকি নরক? সেখানে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কত জীবের বাস তবুও নেই
সোনার ইলিশ আব্দুস সাত্তার সুমন সোনার ইলিশ রুপা দিয়ে বেঁধে রাখা মাছ, খেতে হলে রোপন করি টাকায় ধরা গাছ। লালন পালন করতে হয় না নদী থেকে আসে, হাজার টাকা ধনী
বাজায় খোকা বীণ মোঃ জাবেদুল ইসলাম পূর্ব দিকে সূর্য উঠে, রঙিন আলোয় হেসে। নীল আকাশে মেঘেরা সব, বেড়ায় ভেসে ভেসে। রাখাল ছেলে গরু মহিষ, লয়ে যায় মাঠে। মাঝি ভাই নৌকা
প্রেমহীন ভালোবাসা বিনয় দেবনাথ প্রেমহীন ভালোবাসা দীর্ঘ সংগ্রামে রাত্রি জাগরণ শেষে সুখের আশ্বাসে; হৃদয়ে প্রেম নেই শুধু ভালোবাসা ক্লান্ত আঁখি খুঁজে আরও সুখের প্রদীপ; ক্ষনিকের জ্বালা দ্বীপ। আমি চাই
আমি ঘুমুতে পারি না বিনয় দেবনাথ ক্ষত-বিক্ষত করে দিয়েছে আমাকে সহস্রাব্দের নিষ্ঠুরতা ; আমি ঘুমুতে পারি না। তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে আছে আমার দুটো শান্ত আঁখি; বারংবার বীভৎস স্বপ্ন দেখে আঁতকে
কবিতাঃ শরৎ বেলায় মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা হাতীবান্ধা লালমনিরহাট। ভাদ্র আশ্বিন নদীর কুলে, শিউলি ফোটে হেসে। নীল আকাশে মেঘের ভেলা, বেড়ায় ভেসে ভেসে। মাঠে মাঠে সবুজের ক্ষেত দুলছে হাওয়ায়