গেম ছেড়ে বই ধরো এম, আলমগীর হোসেন খোকা খুকি শোনো ভুল পথে যাও কেন ছাড়ো গেমের পিছু, আলোর রাস্তা ধরো বইকে সাথী করো পাবে ভালো কিছু। বেশি বেশি পড়ো পড়লে হবে বড়ো সন্দেহ নেই তাতে, জ্ঞানী গুনী যারা পড়ে জগৎ সেরা ইতিহাসের পাতে। পড়তে বলেন রবে চিনতে তাকে ভবে কোরআন হাদিস পড়, এসো সরল পথে আল্লাহ -নবির মতে
সোনালী কাল আব্দুস সাত্তার সুমন অতীতকালের ছেলেমেয়ে তালের পাতায় লিখে, পাঠশালাতে ভর্তি হয়ে আদব-কায়দা শিখে। গুরুজনের সম্মান করে শুনতো তাদের কথা, আদর মাখা শাসন হতো ভদ্র ছিল যথা। ছোট বড়
আজ আমার জন্মদিন বিনয় দেবনাথ মাকে খুব আজ পড়ছে মনে; এসেছিলাম আমি এ ভুবনে এই দিনে। প্রথম দেখি দু-চোখ মিলে মায়ের হাসি মুখ; শত কষ্টের মাঝেও মা আমার আনন্দে উন্মুখ।
ক্ষতবিক্ষত মহসিন আলম মুহিন না যাবো না কোথাও হবো উধাও হৃদয় ক্ষতবিক্ষত, সইতে পারি না বিরহের ‘জ্বালা রক্তক্ষরণ অবিরত। শুধু দাম নাই, শপথের আজ, আলো নাই তাই প্রাতে, সাধের যৌবন,
ইলিশ জাতীয় মাছ মোঃ জাবেদুল ইসলাম ইলিশ বাঙালির জাতীয় মাছ, নদী সাগরে থাকে। জাতীয় মাছ হলেও ইলিশ, গরীব ছোয়ে না তাঁকে। ইলিশ বাঙালির জাতীয় মাছ, বিদেশে চলে যায়। দেশীয় মাছ
মুচকি হাসি মোঃ রহমত আলী ব্যথার ভাগে ভাগিদার কে, কথায় কথায় খবর খোঁজে। চোখের ভাষা বুঝেনা যে সে, দুঃখের সন্ধানে মুচকি হাসে। ব্যথা গুলো গোপন থাক, মুখে হাসি প্রকাশ পাক,
কালো কোকিল শাহজালাল সুজন পরভৃত কোকিল থাকে অন্যের বাসা জুড়ে, গায়ের গড়ন কালো হলেও কণ্ঠ মধুর সুরে। ধুরন্ধর এক চালাক পাখি সুযোগ বুঝে ডাকে, কাকের মতো রয় না কভু নিজের
চাঁদ মামার গল্প ইয়াকুব আলী তুহিন চাঁদ মামা আকাশেতে, হাসে মুখটা ভরে, তারা বলে, মামা তুমি কবে আসবে ঘরে? মামা হাসে নরম সুরে, ঝিকিমিকি আলো, রাতের বেলা শোনায় মামা, কত
চোখ বন্ধ আব্দুস সাত্তার সুমন চোখ বাঁধলে যায় না দেখা বন্ধ চোখের পাতা, স্বপ্ন যেন কালো আঁধার শূন্য তাহার খাতা। কত কথা বলতে চায় সে মনের যত জ্বালা! বদ্ধ চোখে
জানতে হবে ইয়াকুব আলী তুহিন আজকে আমার চলতে হবে সত্য কথা বলতে হবে। ভাবতে হবে জাগতে হবে পড়তে হবে বইকে। মনের মাঝে স্বপ্ন রেখে ছুঁতে হবে শিখরকে। আজকে আমার শিখতে