পরিণয় শাহজালাল সুজন বিয়ে হলো প্রভুর হাতে দুই আত্মাতে রয়, গড়ে সংসার মায়াডোরে ধর্মের বিধান কয়। কলিযুগে বিয়ের ধরণ হরেক কিসিম সাজ, কেউবা সুখে দিনাতিপাত কারো কপাল ভাঁজ।
অনবরত মহসিন আলম মুহিন সর্বদা প্রফুল্ল চিত্তে চলতে পারলে লাগে ভালো, কিন্তু, তা যায় কি চলা অনবরত আসে কালো।। অঝোর ধারায় বৃষ্টি পড়লে মিষ্টি মধুর লাগে ক্ষণ, দুঃখ
ঘুম নামে না চোখে নানা রকম দুঃখে মহসিন আলম মুহিন তাকাইয়া আছি আহা ঘুম নামে না চোখে, কেমনে নামে? মুষলধারে দুঃখের বৃষ্টি মেখে।। কেউবা কাড়ে পায়ের
পত্রিকা মোঃ রহমত আলী পত্রিকা তোর পাতায় লেখা কত কথা, জল্পনা কল্পনা পূর্ণাঙ্গ নয়তো গল্পটা অল্প, সত্য মিথ্যা আরও অভিনয়ের খেলা, রাজা,প্রজা,নেতা,চোর,ডাকাত, কালোবাজারি,নেশাখোর,পতিতা ! তোর বুকে আঁকা ছবি,দশের কথা,
আরবি নববছর আব্দুস সাত্তার সুমন চলে গেল হিজরি মাসের ১৪৪৫ গত করে, মহররমের পদার্পণে সন্ধ্যা নামার পরে। পুরাতন যায় নতুন বছর মুহাররমের মাসে, ১৪৪৬ নববছর ভালো কিছু আসে। আরবি মাসের
বর্ষায় প্রেমের কবিতা বিনয় দেবনাথ কবির কবিতা প্রেম পথে পথে হাটে কবি দুচোখ ভরে কবিতা নিয়ে বৃষ্টিতে ভিজে- কত ইন্দ্রিয় কবিতা লিখার ভাষা সম্মোহনে বিচিত্র দৃশ্যে সাজে। অশ্রু জলে
খুকির প্রশ্ন আব্দুস সাত্তার সুমন আব্বু তুমি কেন লিখ কবিতা যে এত! এত লেখা লেখে কি বা টাকা আনবে কত? তোমার লেখা কারা পড়ে বুঝিনা যে আমি, উপহারে ঘর ভরেছো
এলাকায় জ্ঞানের জ্যোতি ছড়িয়ে দিতে পিতার নামে পাঠাগার স্থাপন। আতাউর রহমান কাওছার, ওসমানী নগর(সিলেট) প্রতিনিধি: সিলেটের ওসমানীনগরে জ্ঞানের জ্যোতি ছড়িয়ে দিতে প্রয়াত পিতার নামে পাঠাগার স্থাপন করেছেন সিলেটের নর্থইস্ট ইউনিভার্সিটির
ঘোড়া দৌড় শাহজালাল সুজন টগবগিয়ে চলছে ঘোড়া কান দুটো তার খাড়া, ঘোড় সওয়ারি চাবুক কষে করছে জোরে তাড়া। হ্রেষা করে ডাকে ঘোড়া ঘুঙুর বাজে গলে, উৎসাহ পায় ঘোড় সওয়ারি
দাদু মোঃ রহমত আলী দাদুর মাথায় টাক বৃষ্টি পড়ে টুপটাপ, গরম মাথা ঠান্ডা হঠাৎ চুপচাপ। দাদুর চোখের পাওয়ার দাঁত নেই খাওয়ার, তবু পান খায় চালভাজা চায়। দাদুর হাতের লাঠি