ইচ্ছে গেছে মরে মহসিন আলম মুহিন ইচ্ছে গেছে মরে আমার! ইচ্ছে গেছে মরে, ঘর বাঁধিনি, ঘুরে বেড়াই-কানা গলি ধরে।। ছোট্ট বেলার খেলার সাথী চঁড়ুইভাতির ছলে, বলেছিলো থাকবে আপন, একালে-ওকালে।। কখন
পুত্র শোক মাহফুজা রহমান পুত্র শোক মোর বুক, দূরে যাক খরা খাক! ভুলে যাক সব ঝাঁক, দেশ থাক সুখী হোক আগামীর সন্তানরা আমার! ভাই যার অশ্রু তার, একাকার হয়ে ভার!
খুকুর একদিন মাহফুজা রহমান বৃষ্টি ছিল ঝিরিঝিরি খুকু মন সেতো ভারী, যেন সে করছে চুরি দূরের হাওয়া করি! আলতা নূপুর পায়ে ওড়না জড়িয়ে গাঁয়ে, খেলছে খেলা জমিয়ে বৃষ্টিয়ে মন ভিজিয়ে!
ভালো বন্ধু মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা হাতীবান্ধা, লালমনিরহাট, বাংলাদেশ। আগের মত বন্ধু ভালো, যায় না পাওয়া অতো। বন্ধুর মতো বন্ধু পেলে, জীবন ধন্য হতো। আগের দিনে ভালো বন্ধু, সবাই
অভিযোগ মহসিন আলম মুহিন কোথায় গিয়ে করবো নালিশ বলো কাহার কাছে, মানেনা কেউ বিচার সালিশ ঘুরায় মিছে মিছে।। যাদের ভাবি আপন করে তারাই ভাবে পর, গোপনে নেয় সবই কেড়ে ভাঙ্গে
দূর গগনে আব্দুস সাত্তার সুমন দূর গগনে মিটিমিটি জ্বলছে হাজার তারা, দূর গগনে ঝাপসা আলোয় জ্বালায় বাতি যারা। দূর গগনে ধোয়া ধোয়া কুয়াশাতে ভরা, দূর গগনে ওপার থেকে দেখছে যাদের
এই বাংলায় জন্মেছি আমি মোঃ জাবেদুল ইসলাম এই বাংলায় জন্মেছি আমি, এই বাংলা আমার। এই বাংলা দিনের সূর্য, রাতের চন্দ্র তারা। এই বাংলা মাঠের শষ্য, সবুজের ঢেউ খেলা। এই বাংলা
হেমন্তের সুখ মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা হাতীবান্ধা, লালমনিরহাট। হেমন্তকালে কৃষকের মনে, বয়ে আনে অনাবিল সুখ। হেমন্তের দিনে কৃষকের মনে, চলে যায় সকল দুখ। হেমন্ত কালে কৃষক থাকে নানান কাজে
তারা শিক্ষিত আব্দুস সাত্তার সুমন মা-বাবার কথা শোনে না সুশীল ছাত্র-ছাত্রী! ওস্তাদজিকে মারে ধরে সু-সমাজের যাত্রী। শিক্ষাগুরু মাথার মুকুট সিনিয়রদের কথা! মুখোশধারী অফিস কলিগ পাশে থাকে যথা। জুনিয়াররা মহাজ্ঞানী বাবা
প্রকৃতির প্রেম বিনয় দেবনাথ শরৎ শেষে দুপুর বেলায় বায়ুর ছেঁকে যেন গা পুড়ল; দলে বলে ওরা সব মিলে মিশে একসাথে স্নান করল। আসলো উড়তে পাখিরা সব যেন এ আকাশ