বর্ষা দিনে উৎসব আব্দুস সাত্তার সুমন কেউ জানে না আসবে কখন বৃষ্টি আসে যখন, বর্ষা দিনে উৎসব মুখর কালবৈশাখী তখন। চলাচলে কষ্টে সকল জলপথে থৈথৈ, রাস্তা, বাড়ি নদী হয়ে ভোগান্তিতে
শ্রাবণ কাল আব্দুস সাত্তার সুমন এটেল মাটি বেলে ধোয়াশ বাংলাদেশের ভূমি, বৃষ্টি ঝরে শ্রাবণ কালে উর্বরতায় জমি। চাষাবাদে কিষানে আজ উৎসব বহু ঘরে, নতুন ফসল তুলবে চাষা সকাল সন্ধ্যা ভরে।
ময়নামতির তীরে আব্দুস সাত্তার সুমন মাঝি মাল্লা বাইছে তরী ময়নামতির তীরে, হাল ধরেছে পাল উড়িয়ে বাইছে ধীরে ধীরে। নদীর পারে বসতবাড়ি বাতাস যেন বহে, সুতোর জালে বুনন করে কষ্টসাধ্য রহে।
দেশের চাল মাহফুজা রহমান এদেশের চাল বুঝা মুশকিল, কাজ করে দামাল! বলে এসে কামাল! করনারে যুদ্ধ হও বলি শুদ্ধ, দামাল কামাল ভাই একে অপরকে চাই! রসুনতো এক ছড়ালেই ফাঁক, ঘরেও
কুদরতি মো. নজরুল ইসলাম সাগর বুকের লোনা পানি বাষ্প হয়ে উড়ে, মিঠা পানি হয়ে আবার সেই পানিটা ঝরে। বারি তালার কুদরতি রে কে-বা বুঝতে পারে, সৃষ্ট জীবের প্রাণটা রক্ষা স্বয়ং
পাখির কুটির আব্দুস সাত্তার সুমন পাখি আছে রাশি রাশি কত রঙের জাতি! সকাল হলে খাদ্য খুঁজে ঘরে ফিরে রাতি। পাখির রাজ্যে কাকুলিতে কলরবে মুখোর, সকাল হলেই কিচির মিচির পাখির বাসার
এক ধাপ এগিয়ে মোঃ রহমত আলী এক ধাপ এগিয়ে তবু আমি যাই কেন পিছিয়ে। দৌড়ে যাই আমি সবার আগে তবু পিছু ফিরে দেখি আমি, আছি একাই সবার পিছে। এক
পরিণয় শাহজালাল সুজন বিয়ে হলো প্রভুর হাতে দুই আত্মাতে রয়, গড়ে সংসার মায়াডোরে ধর্মের বিধান কয়। কলিযুগে বিয়ের ধরণ হরেক কিসিম সাজ, কেউবা সুখে দিনাতিপাত কারো কপাল ভাঁজ। চারটি গুণের
পাখি বিধান চন্দ্র দেবনাথ সকাল বেলা পাখির ডাকে ভেঙ্গে যাবে ঘুম, বেলা ওঠার সাথে সাথে কাজের পড়ে ধুম। গাছে গাছে পাখি ডাকে কিচির মিচির সুরে, দলে দলে উড়ে উড়ে ফিরে
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর আলমগীর হোসেন বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর সকাল বিকাল কিংবা দুপুর, বর্ষাকালে টিনের চালে বৃষ্টি ঝরে মিষ্টি মধুর। নূপুর পায়ে বৃষ্টি মেয়ে রিনিঝিনি নেচে গেয়ে, সারাটা