1. sheikhrobirobi008@gmail.com : dailynayakontho :
  2. nayakontho@gmail.com : nayakontho :
  3. admin@dailynayakontho.com : unikbd :
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ১০:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
জয়পুরহাটে  ভ্রাম্যমান আদালত কর্তৃক  অনুমোদনহীন ইটভাটায় অভিযান নেত্রকোণা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির উদ্যোগে নারী ও শিশুর প্রতি সকল প্রকার বৈষম্য, নির্যাতন ও সহিংসতার বিরুদ্ধে নিন্দা ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত দূর্গাপুরে অনিয়মের অভিযোগ তুলে ইউএনও’র অপসারণে মানববন্ধন  রাজশাহীর বাগমারায় বিএসটিআই’র অভিযানে ২টি প্রতিষ্ঠানকে দুই লক্ষ পঁচিশ হাজার টাকা জরিমানা  আজ মঙ্গলবার সাভারের শাহীবাগ এলাকার অ্যাসেট স্কুল এ ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। ধামইরহাটে ছাত্রদলের আয়োজনে মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত। নওগাঁয় তুচ্ছ ঘটনায় ছুরিকাঘাতে এক বৃদ্ধের মৃত্যু রাবি ছাত্রদলের কুরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতায় বক্তব্য দিলেন শিবির সভাপতি নওগাঁয় শ্বশুরের সম্পত্তি আত্মসাৎ করতে এসে উকিল জামাইয়ের তাণ্ডব: শ্যালক ও শ্যালোকের বউকে মারধরের অভিযোগ উটেছে। নওগাঁয় গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা উদ্বোধন করলেন নওগাঁ জেলা প্রশাসক

জয়পুরহাটে টাকা আত্মসাৎ মামলায় সাবেক ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা কারাগারে। ডেইলি নয়া কণ্ঠ

  • প্রকাশিতঃ শুক্রবার, ১৪ জুন, ২০২৪
  • ৭৫ বার পঠিত

জয়পুরহাটে টাকা আত্মসাৎ মামলায় সাবেক ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা কারাগারে।

মোঃ শাহাবউদ্দিন ইসলাম, আক্কেলপুর প্রতিনিধি

জয়পুরহাটে জমির খাজনা পরিশোধের নামে প্রতারণা করে দুইজনের কাছ থেকে নেওয়া ৫৫ হাজার টাকা আত্মসাতের মামলায় ক্ষেতলাল উপজেলার আলমপুর ইউনিয়নের সাবেক ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা প্রভাষ চন্দ্র মালিকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। বৃহস্পতিবার বিকেলে জয়পুরহাট সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তিনি হাজির হয়ে জামিন চাইলে বিজ্ঞ আদালতের বিচারক নিশীথ রঞ্জন বিশ্বাস তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

কারাগারে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট জজ কোর্টের পরিদর্শক আবু বক্কর সিদ্দীক।

প্রভাষ চন্দ্র মালি কালাই উপজেলার পুনট গ্রামের সদায় মালীর ছেলে। তিনি ক্ষেতলাল উপজেলার আলমপুর ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সাবেক ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা ছিলেন। বর্তমান তিনি অবসরে রয়েছেন ।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, ক্ষেতলাল উপজেলার আলমপুর গ্রামের ২২ শতক একটি জমির মালিক ছিলেন নিলকমল ও রেখা রানী নামে দুইজন। সেই সম্পত্তি তারা বিক্রি করবেন বলে জমির খাজনা পরিশোধের জন্য ২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর তৎকালীন ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা প্রভাষ চন্দ্রের কাছে যান। সেসময় প্রভাষ তাদের কাছ থেকে ৫৫ হাজার টাকা নিয়ে এক সপ্তাহ পর একটি খাজনার রশিদ দেন। পরে তারা সেই জমি তোরাব উদ্দীন নামে একজনের কাছে বিক্রি করেন। এরপরে তোরাব জমিটি নিজ নামে খারিজ করার জন্য সহকারি কমিশনারের (ভূমি) কাছে মিসকেস দায়ের করলে সেটি একই বছরের ১৫ ডিসেম্বর যাচাই বাছাই শেষে ভূয়া প্রমাণিত হয়। এ ঘটনায় সেই বছরের ১৯ ডিসেম্বর আদালতে একটি মামলা করেন ভুক্তভোগি নিলকমল। এ মামলায় দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন প্রভাষ চন্দ্র। বৃহস্পতিবার তিনি আদালতে জামিন নিতে আসলে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
২০২৫ © সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed By UNIK BD