মোঃ মিজানুর রহমান মিজান ( স্টাফ রিপোর্টার)
রাজবাড়ী জেলার কালুখালি উপজেলার মাঝবাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণ পাড়ার ছলিম শেখের, প্রতিবন্ধী মেয়ে ফিরোজা বেগমকে একই গ্রামের বাসিন্দা মৃত নছের শেখের ছেলে, মোঃ আত্তাপ শেখ (৪৫) ৩১/১/২০২৩/ তারিখ সন্ধ্যা আনুমান ৭ ঘটিকার সময়, ফিরোজা বেগমের বসত বাড়ির পশ্চিমে মিয়া চানের কাঠালের বাগানে ছাগল আনতে গেলে।
আত্তাব শেখ প্রতিবন্ধী ফিরোজাকে মুখ চেপে ধরে ধর্ষণ করেন, ফিরোজা বেগমের দুটো হাত অচল থাকায় সে জোরাজোরি করতে পারে নাই।
হঠাৎ করে ফিরোজা বেগমের মুখ থেকে আত্তাব শেখের হাত সরে যায়, তখন ফিরোজা বেগম চিৎকার করে ওঠে ফিরোজার চিৎকার শুনে ফিরোজার ভাবি, ১/ হাসিনা পারভীন, জং লুৎফর রহমান, ২/ আহম্মদ মোল্লা, পিতা মৃত মাছেম মোল্লা, ৩/ বিল্লাল মোল্লা, পিতা আহম্মদ মোল্লা, ৪/ আবুল হোসেন, পিতা মৃত মাছেম মোল্লা, ৫/ সাফিয়া বেগম, জং শহিদ মোল্লা ৬/ আকলিমা, জং দুলাল মোল্লা এ সমস্ত লোক আসলে ধর্ষণ কারী আত্তাব দৌড়ে পালিয়ে যায়।
এবিষয়ে কালুখালি থানায় একটি এফআইআর হয়, যাহার নং ৩ তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ জি আর, নং ১২ অভিযোগ নং ৪০ ধারা নারী ও শিশু দমন আইন ২০০০ এর ৯/১
মামলাটি তদন্ত করিয়া অফিসার ইনচার্জ কালুখালি থানা রাজবাড়ী নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালে পেরন করেন।
মামলাটি মোকাম রাজবাড়ীর বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ আদালতে থাকা অবস্থায়, আসামী আত্তাব সেখ জামিনে আছেন।
তবে আসামী আত্তাব শেখ, (৪৫) ও তার ভাই আক্কাস শেখ, (৪৮) ফারুক শেখ, (৪০) প্রতিবন্ধী ফিরোজা বেগম ও তার পরিবারকে ভয় ভিতি ও প্রাণ নাশের হুমকি দিচ্ছে।
এবিষয়ে ৭/৬/২০২৩ তারিখে কালুখালি থানায় ফিরোজার ভাই লুৎফর রহমান বাদি হয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
এলাকায় বাসির কাছে শুনে জানাযায় প্রতিবন্ধী ফিরোজার ধর্ষণের ঘটনা সত্য ও হুমকির ঘটনাটি ও সত্য।
এলাকা বাসি অসহায় প্রতিবন্ধী ফিরোজার ধর্ষণের আসামীর বিচারের দাবি করেন।