1. sheikhrobirobi008@gmail.com : dailynayakontho :
  2. nayakontho@gmail.com : nayakontho :
  3. admin@dailynayakontho.com : unikbd :
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ০৫:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
১৫ মার্চ রাসিকের ব্যবস্থাপনায় রাজশাহী মহানগরীতে ৬৬ হাজার ৬২০ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।                   নদীতে মাছ ধরায় ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা, জেলেদের দুর্বিষহ জীবন। ঝিনাইগাতী সীমান্তে ভারতীয় জিরা সহ কারবারি গ্রেফতার কারাতে প্রতিযোগিতায় রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পদক অর্জন  নড়াইলে হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ও নগদ টাকা উদ্ধার মালিকদের নিকট হস্তান্তর করলেন এসপি এহসানুল কবীর পোরশায় অনৈতিক কাজের সময় ১সেনা সদস্য সহ ৩যুবক আটক শেরপুরে অটোরিকশার চাকায় উড়না পেচিয়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু পত্নীতলা উপজেলার বিভিন্ন দপ্তর পরিদর্শন করলেন ডিসি জয়পুরহাটে  ভ্রাম্যমান আদালত কর্তৃক  অনুমোদনহীন ইটভাটায় অভিযান নেত্রকোণা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির উদ্যোগে নারী ও শিশুর প্রতি সকল প্রকার বৈষম্য, নির্যাতন ও সহিংসতার বিরুদ্ধে নিন্দা ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত

গৃহপালিত হয়ে গেছে বন্যপ্রাণী শজারু

  • প্রকাশিতঃ সোমবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১১১ বার পঠিত

মো:ফারুক আহমেদ ঘাটাইল টাঙ্গাইল
টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার সন্ধানপুর ইউনিয়নের কুশারিয়া গ্রামের বাসিন্দা লিটন মিয়ার বাড়িতে গিয়ে দেখা গেল এমন চিত্র।

মানুষের ভালোবাসায় পোষ মেনেছে কুড়িয়ে পাওয়া বন্য শজারু। এলাকার লোকজনের সঙ্গেও দারুণ সখ্যতা হয়েছে তার। দিনরাত এলাকায় ও বাড়িতে ইচ্ছেমতো ঘুরে বেড়াচ্ছে প্রাণীটি।

প্রায় ১১ মাস আগে ঘাটাইল-সাগরদদিঘী আঞ্চলিক সড়কে কুড়িয়ে পেয়ে নিজের বাড়িতে নিয়ে আসার পর থেকে সজারুর ছানাটিকে পরম যত্নে লালনপালন করছেন লিটন। বর্তমানে প্রাণীটি ভালোবাসা পেয়ে অবিশ্বাস্যভাবে পোষ মেনে বসবাস করছে।
তিনি আরও বলেন, প্রায় ১১ মাস আগে রমজানের রাতে কুশারিয়া এলাকায় সড়কের পাশে একটি কলার বাগানে পড়ে ছিল শজারু ছানাটি। পরে আমি এটি উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসি। পরিবারের সদস্যরা মিলে পরিচর্যার মাধ্যমে অসুস্থ শিশু শজারুটিকে পরম যত্নে সুস্থ করে তোলার পর থেকে সে একজন সদস্য হিসেবে আনন্দে আমাদের সঙ্গে বসবাস করে আসছে। ঘরের ভেতর খড় দিয়ে থাকা ও ঘুমানোর জন্যে জায়গা তৈরি করে দিয়েছিলাম, কিন্তু শজারুটি সেখানে না ঘুমিয়ে ঘরের বাইরে একটা জায়গায় মাটির নিচে নিজেই সুরঙ্গ তৈরি করে সুন্দর বসবাস করছে।

লিটন বলেন, একেবারে অল্প বয়স থেকে শজারুটি আমার সংস্পর্শে থাকার সুযোগে সেও যেমন পোষ মেনেছে, ঠিক তেমনই ওর প্রতি এতো দিনে একটা মায়া তৈরি হয়েছে। রোজ দুপুরে গর্ত থেকে বের হয়ে আমার হাতে খেয়ে গর্তে চলে যায়, আবার বিকেলে বের হয়ে সে বাড়ির ঘরে বা আশেপাশের দোকানপাটেও নির্দ্বিধায় ঘুরে বেড়ায়। গভীর রাত পর্যন্ত সে আশেপাশে খেলাধুলা ছোটাছুটি করে খাবার খায়।

কুশারিয়া গ্রামের সাগর আহমেদ বলেন, বন্যপ্রাণী শজারু পোষ মানার বিষয়টি আশ্চর্যজনক। এরা সাধারণত পাহাড়ের গর্তে থাকে। লিটনের পরিবারে প্রাণীটি প্রাকৃতিক উপায়ে পোষ মানার বিষয়টি আমাকে চরম মুগ্ধ করেছে।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
২০২৫ © সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed By UNIK BD