1. sheikhrobirobi008@gmail.com : dailynayakontho :
  2. nayakontho@gmail.com : nayakontho :
  3. admin@dailynayakontho.com : unikbd :
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ১১:১১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
শুভ নববর্ষ ডাক্তারের অবহেলায় রোগীর অকাল মৃত্যু! পুলিশের উপস্থিততে চিকিৎসককে মারধর রাবি ভর্তি পরীক্ষা শুরু কাল, থাকছে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা দূর্ঘটনা রোধে ট্রাফিক সিগনাল স্থাপন করলো রাবি ছাত্রদল ফিলিস্তিন ইস্যুতে ভালুকা উত্তাল: জুমার পর সিডস্টোর বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ থেকে গণমিছিল আমতলীতে জলবায়ু সংকট নিরসনের দাবীতে মানবন্ধন কর্মসূচী পালন আমতলী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ও চাওড়া ইউপি চেয়ারম্যান বাদল খানকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে প্রেরন ওসমানীনগর উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন সভাপতি জয়নাল, সম্পাদক কবির লামার গজালিয়া ইউনিয়নে গাজায় ইসরায়েলি নৃশংস গণহত্যা ও হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল দূর্গম চর কুশাহাটায় আগুনে পোড়া ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে উপজেলা প্রশাসন

শীতে কাঁপছে রাজশাহী, গরম কাপড়ের  অপেক্ষা।। দৈনিক নয়া কণ্ঠ

  • প্রকাশিতঃ রবিবার, ৫ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৬৭ বার পঠিত

শীতে কাঁপছে রাজশাহী, গরম কাপড়ের  অপেক্ষা।

রাজশাহী ব্যুরো ঃ ঠান্ডা বাতাস বইছে। রোদও ওঠেনি। তবু রোদের আশায় বাড়ির সামনে বসে আছেন বৃদ্ধা মর্জিনা পারভিন পান্না। গায়ে ছেঁড়া সোয়েটার আর একটা কাপড়। মর্জিনা পারভিন  বললেন, ‘খুব জাড় বাপ। একখান কম্বল পাইলি ভালোই হইতো। কে দেবে? কেউ তো দেওয়ার নাই। তাই সূর্য উঠার দিকে তাকাছি। চেয়ারম্যান-মেম্বাররা যদি আসে, একটা কম্বল দিলে ঠান্ডাডা কাটত। আগে বিভিন্ন এনজিও থেকে শীতের গরম কাপড় দিতো, এবার কারো দেখা পাওয়া যাচ্ছে না ।

রাজশাহীতে গত বুধবার থেকে বইছে ঠান্ডা বাতাস। সেই সঙ্গে কমতে শুরু করেছে তাপমাত্রা। এ অবস্থায় রাজশাহী নগরের সাহেববাজার এলাকায় ফুটপাতের গরম কাপড়ের দোকানগুলোয় হুমড়ি খাওয়া ভিড় শুরু হয়েছে। কিন্তু এটুকু সামর্থ্যও যাঁদের নেই, তাঁরা কাঁপছেন শীতে। সরকারিভাবে শীতার্তদের জন্য কম্বলের যে বরাদ্দ এসেছে, তা খুব অপ্রতুল বলছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা।

আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রহিদুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ডিসেম্বর মাসের শুরুতে তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রিতে নেমেছিল। তখন হিমেল হাওয়া ছিল না। এখন আবার কয়েক দিন থেকে কনকনে ঠান্ডা বাতাস বইছে। এ কারণে তাপমাত্রা বেশি নিচে না নামলেও শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে।

এদিকে আজ থেকে শুরু হওয়া মৃদু শৈত্যপ্রবাহে নিম্ন আয়ের মানুষের কষ্ট বেড়েছে। খড়কুটো জ্বালিয়ে সকাল-সন্ধ্যা শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন তাঁরা। জেলার ৯ উপজেলা ও ১৪টি পৌরসভায় কম্বল বরাদ্দ হয়েছে শীতার্তদের মধ্যে বিতরণের জন্য। তবে বেশির ভাগ এলাকায় কম্বল বিতরণ শুরু হয়নি। কম্বল পড়ে আছে গুদামে। ফলে শীতে কাঁপছেন মানুষ।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার দপ্তর হতে জানা যায় , ‘পুরো জেলার জন্য ১০ হাজার কম্বল পাওয়া গিয়েছিল। এ ছাড়া ৭৮ লাখ টাকা বরাদ্দ আসে। এ টাকায় আরও ৩৫ হাজার কম্বল কেনা হয়েছে। এগুলো বিতরণের জন্য ইউনিয়ন ও পৌরসভা পর্যায়ে পাঠানো হয়েছে। আরও পাঁচ হাজার কম্বল পাওয়া যাবে বলে চিঠি পেয়েছেন ।

তথ্যমতে  ‘এই কম্বলও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। কখনোই তো চাহিদার সবটা পাওয়া যায় না। এভাবে চালিয়ে নিতে হয়। সামনে আরও কিছু কম্বল বিতরণের জন্য আসতে পারে বলে সূত্র জানাই । তবে স্থানীয় ধনী ও প্রভাবশালী ব্যক্তিরা সাহায্যের হাত নিয়ে  এগিয়ে আসলে সমস্যা অনেকটা সমাধান হতো মর্মে বিশেষজ্ঞ মহল মনে করেন ।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
২০২৫ © সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed By UNIK BD