1. sheikhrobirobi008@gmail.com : dailynayakontho :
  2. admin@dailynayakontho.com : unikbd :
রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৩:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
চন্দনাইশে জামায়াত ইসলামীর দায়িত্বশীল সমাবেশ রায়পুরে ত্রাণের টিন ও টাকা বিতরণে অনিয়ম বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন টিপু দীর্ঘ ১০ বছর পর দেশে ফিরলেন রাজবাড়ী প্রেসক্লাবের সভাপতি কুদ্দুস বাবু, সম্পাদক হিরণ রাবিতে বদরগঞ্জ উপজেলা সমিতির সভাপতি মিজানুর, সম্পাদক হাবিবুর পত্নীতলায় পিঠা উৎসব বান্দাহ যখন সত্যিকারার্থে অনুতপ্ত হয় তখন আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেন: ছারছীনার পীর ছাহেব ডেভিলদের স্থান কারাগারে বাহিরে নয় টাঙ্গাইলে গন অধিকার পরিষদের শাকিল উজ্জামান ধনবাড়ীতে উদ্ভাবনী ধারণা উপস্থাপন প্রতিযোগিতা ও আলোচনা সভা গাজিপুরে সেচ্ছাসেবী মিলন মেলা ২০২৫ অনুষ্ঠিত

আ. লীগ নেতা বাবুলের জানাজায় জেলা সভাপতি অনিল কুমার লাঞ্ছিত। ডেইলি নয়া কণ্ঠ

  • প্রকাশিতঃ বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪
  • ৬৩ বার পঠিত

আ. লীগ নেতা বাবুলের জানাজায় জেলা সভাপতি অনিল কুমার লাঞ্ছিত।

রাজশাহী ব্যুরো ঃ সরকারি দলের দুইপক্ষের সংঘর্ষে নিহত রাজশাহীর বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুলের জানাজায় গিয়ে লাঞ্ছিত হয়েছেন দলটির জেলা কমিটির সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা অনিল কুমার সরকার। হাত ধরে টেনে তাঁকে বাবুলের লাশের পাশ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। অনিল কুমার সরকারের সঙ্গে যখন এ ঘটনা ঘটে, তখন পাশেই বাবুলের লাশ সামনে নিয়ে বক্তব্য দিচ্ছিলেন রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনের সংসদ সদস্য ও বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহরিয়ার আলম।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) বেলা ১১টায় বাঘা মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বাবুলের জানাজা নামাজে শাহরিয়ার আলম যখন বক্তব্য দিচ্ছিলেন- তখন পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন প্রতিমন্ত্রী ও রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের সংসদ সদস্য আবদুল ওয়াদুদ দারা, রাজশাহী-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিন এবং মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার। শাহরিয়ারের ঠিক পেছনেই দাঁড়িয়ে ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অনিল কুমার সরকার। তাকে হাত ধরে টেনে সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াদুদ দারার সঙ্গে সভাপতি অনিল কুমারের মতবিরোধ রয়েছে।

অনিল কুমার সরকার অভিযোগ করেছেন, তাঁকে শারীরীকভাবে লাঞ্ছিত করে জানাজার স্থান থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে নিহত বাবুলকে শ্রদ্ধা জানাতে একটি ফুলের ডালাও নিয়ে গিয়েছিলেন। সেটিও মরদেহে দিতে দেওয়া হয়নি।

অনিল কুমার সরকার আরো বলেন, ‘আমাকে দেখে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পুঠিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুস সামাদ মোল্লা অপমানজনক কথা বলেন। আমাকে বলা হয়, “আপনি এখানে কেন? আপনি বেরিয়ে যান।” এরপর পুঠিয়া উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি রাজিবুল হক হাত ধরে টেনে আমাকে সেখান থেকে বের করে দেয়।’

অনিল কুমার  বলেন, ‘দলের একজন নেতা মারা গেছেন, আমি গিয়েছি। সেখান থেকে বের করে দেওয়া শোভনীয় নয়। বিষয়টি আমি দলকে জানাব। দলের সভানেত্রী নিশ্চয়ই এর বিচার করবেন।’

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
২০২৫ © সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed By UNIK BD