বিশেষ প্রতিনিধি: মোঃ সোহেল রানা (সিরাজগঞ্জ)
মৃত সাহাদের বিধবা মেয়ে সাহিদার ঘরে স্পর্শকাতর অবস্থায় গ্রামের জনতার হাতে ধরা পড়লো উল্লাপাড়া পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার আজাদ হোসেন।
অতঃপর জনতার হাতে গণধোলাই। ঘটনাটি ঘটে ২০/১১/২০২৩ তারিখে আনুমানিক রাত দশ ঘটিকার সময়। জনতার হাতে গণধোলাই খেয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে উল্লাপাড়া কাউয়াক হাসপাতালে গেলে, হাসপাতাল কতৃপক্ষ প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠিয়ে দেয়।
সাহিদার সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে পরকীয়া চলে আসছে। স্থানীয় এলাকার লোকজন বিষয়টি জানলেও হাতেনাতে ধরার সুযোগ পাইনা। কথায় বলে না চোরের দশ দিন বাড়িওয়ালার একদিন,অতঃপর ২০ তারিখ রাতে লম্পট কমিশনার আজাদ সাহিদার ঘরে ঢোকা মাত্রই এলাকার লোকজন দেখে ফেলে এবং হাতেনাতে সাহিদার ঘরে ধরে ফেলে । তখন নিজের জীবন বাঁচানোর এবং সম্মান রক্ষার জন্য দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে ব্যার্থ হয়। এ সময় তার ব্যবহৃত মাফলার, পায়ের জুতা, তার ব্যবসায়িক দোকানের চাবি ও যৌন কাজে লিপ্ত হওয়ার জন্য কনডম বিছানার উপর ফেলে রেখে যায়। বর্তমান লম্পট কমিশনার আজাদ ৩ স্ত্রীর স্বামী, এরপরও লম্পট আজাদ এর যৌন ক্ষুদা নিবারণ হয় না, ক্ষমতার দাপটে রাজনৈতিক প্রভাবে অনেক নারীর জীবন ধ্বংস করেছে এই আজাদ।এলাকাবাসীর দাবি সাধারণ জনগণের রক্ষক হয়ে সে নিজেই যদি মা বোনদের ইজ্জত লুটে নেয় তাহলে আমাদের উপায় কি।উল্লাপাড়ার পৌরসভার জনসাধারণের দাবি সরকারের কাছে লম্পট কমিশনার আজাদকে কমিশনার পদ থেকে বহিষ্কার করে অতি দ্রুত যেন আইনের আওতায় নিয়ে আসে।