নিজস্ব প্রতিবেদক রাজবাড়ী ঃ রাজবাড়ী জেলার দৌলতদিয়ার ৪নং ফেরীঘাট সহ একাধিক ফেরীঘাট সংস্করণ ও পুনঃ নির্মাণ কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে নাম্বারী ইট সহ সর্বোচ্চ মানের নানা উপকরণ। যার ৯০ ভাগ কাজ ইতিমধ্যে শেষ করেছে বিআইডব্লিউটিএ এর প্রথম শ্রেনীর ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কাজল এন্টারপ্রাইজ। এতে সুবিধা পাচ্ছে দেশের জনগন সহ সরকার। ভালো কাজ হওয়ার দরুন একদিকে কমেছে নির্মাণ ব্যয়, অন্য দিকে কাজগুলো দীর্ঘদিন টেকসই হওয়ার কারণে সরকারের মোটা অংকের টাকা বেঁচে যাচ্ছে। যা বিগত সময়ের চেয়ে নজিরবিহীন।
রবিবার ১২ই নভেম্বর দুপুরে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ৪নং ফেরীঘাটটি’তে নদীর পানি কমে যাওয়ার কারণে ওই ফেরীঘাটটি উপর থেকে নিচে নামানোর কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে নাম্বারি ইট,জিও ব্যাগ,প্লাস্টিকের বস্তা,বাঁশসহ নানা উপকরণ,যা সর্বোচ্চ গুণগত মানের।
এবিষয়ে, মেসার্স কাজল এন্টারপ্রাইজ এর সত্যাধিকারী, মোঃ আমজাত হোসেন কাজল সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান,দীর্ঘ ১৮ বছর যাবত সততা,নিষ্ঠা আর সুনামের সহিদ বিআইডব্লিউটিএ প্রথম শ্রেনীর ঠিকাদার হিসবে বিভিন্ন কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের সব সময় চেষ্টা থাকে ভালো মানের সামগ্রিক দিয়ে কাজ করার।
আর বিআইডব্লিউটিএ এর আরিচা ডিভিশন এর নির্বাহী প্রকৌশলী জহুরুল ইসলাম জাননা,
দৌলতদিয়া টু পাটুরিয়া নৌপথের নতুন, পুরাতন ফেরীঘাট মেরামত সহ যেকোন কাজ অত্যন্ত যন্ত্রণের সহিদ করা হচ্ছে। যার কারণে অতীতের তুলনায় এই ফেরীঘাটগুলো এখন বেশি সময় টিকে থাকছে। সাশ্রয়ী হচ্ছে সরকারী অর্থ।