1. sheikhrobirobi008@gmail.com : dailynayakontho :
  2. nayakontho@gmail.com : nayakontho :
  3. admin@dailynayakontho.com : unikbd :
মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫, ০২:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রামগতিতে গৃহবধুকে সংঘবদ্ধ চক্রের ধর্ষণ নওগাঁর আত্রাইয়ে আন্ত:জেলা গরু চোরচক্রের এক সদস্য গ্রেফতার ও ১৩ টি গরু উদ্ধার ধামইরহাটে ওয়ার্ল্ড ভিশন ও টিএমএসএসের মোবাইল প্রশিক্ষণ নিয়ে যুবকেরা আত্মনির্ভরশীল হওয়ার চেষ্টা নওগাঁর আত্রাই কাঁচা রাস্তার বেহাল দশা দুর্ভোগে তিন উপজেলা বাসি নওগাঁর মান্দায় এলএল পি স্কিমের লাইসেন্স অনুমোদনের জন্য আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ধামইরহাট পৌরসভার আয়োজনে ৫ নং ওয়ার্ডে জলবায়ু, কঠিন বর্জ্য , পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক উন্মুক্ত আলোচনা সভা মধুটিলা ইকোপার্কের ইজারা গ্রহন উপলক্ষে দোয়া ও ইফতার মাহফিল বান্দরবান জেলা বিএনপি র সার্বিক তত্ত্বাবধানে লামা পৌরসভা ২- নং ওয়ার্ড কর্তৃক আয়োজিত ইফতার ও দোয়া মাহফিল। পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। সাভারে সামাজিক সংগঠন “বন্ধুমহল” এর উদ্যোগে ইফতার

রাজবাড়িতে মরিচ পেয়াজ আলুর দাম অত্যাধিক হারে বৃদ্ধি।নয়া কণ্ঠ

  • প্রকাশিতঃ রবিবার, ১ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১৪৪ বার পঠিত

রাজবাড়িতে মরিচ পেয়াজ আলুর দাম অত্যাধিক হারে বৃদ্ধি

রাজবাড়ী জেলা প্রতিনিধিঃ ছাব্বির হোসেন বাপ্পি,

রাজবাড়ীতে মরিচ, পেয়াজ ও আলুর দাম অত্যাধিক বেড়েছে। গত দুই দিনের ব্যাবধানে দ্বিগুন হয়েছে মরিচের বাজার দর। গত সপ্তাহের শেষ দিকে প্রতি কেজি কাচা মরিচ যেখানে ১০০ টাকা থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। দুই দিন ধরে সে মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা থেকে ২৫০ টাকায়।

এদিকে গত এক সপ্তাহ ধরে পেঁয়াজও বিক্রি হচ্ছে বাড়তি দামে। এক সপ্তাহ আগে প্রতিকেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়ছে ৬৫ টাকা থেকে ৭০ টাকায়, এক সপ্তাহ ধরে কেজিতে ১০/১৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজিতে। ৫০ টাকা কেজির এলসি পেঁয়াজ বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৭০/৭৫ টাকায়। আর দেশীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি দরে।এদিকে বাজারে আলুর সরবরাহ থাকলেও বর্তমানে তা ৪৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হতে দেখা গেছে।যা গত সপ্তাহের প্রথম দিকে ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছিল।

বাজারে আসা ক্রেতা জালাল ফকির, সাইদুর রহমান বলেন, যে হারে বাজার পরিস্থিতি ক্রয় ক্ষমতা আমাদের নাগালে বাইরে চলে যাচ্ছে এতে আমাদের আর বাচার উপায় নাই। বর্তমানে কাচা মরিচ, পেঁয়াজ ও আলুর দাম সবচেয়ে বেশি। সরকারতো তদারকি করেনা করলে আমাদের মত খেটে খাওয়া মানুষ একটু স্বস্তি পেতাম বলে জানান।
ব্যাবসায়ী সেলিম মিয়া, কালাম মোল্লা বলেন, তাদের কিছু করার নাই। আড়ৎদারদের কাছ থেকে অতিরিক্ত দামে তাদের মালামাল কিনতে হচ্ছে। যে কারণে তারা বাধ্য হচ্ছে বেশি দামে পন্য বিক্রি করতে।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
২০২৫ © সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed By UNIK BD