রাস্তা সংস্কার করে প্রশংসাই ভাসছে : মাহমুদা বেগম কৃক
সুজল খাঁন, মধুখালী(ফরিদপুর) প্রতিনিধিঃ
দীর্ঘদিন সড়কের বেহালদশা অবস্থার মধ্যে চলছিল এলাকার জনগণ। বৃষ্টি নামলে না না বিধি দুর্ঘটনা ঘটতো সড়কের এমন পরিবেশ ছিল যে জনগণ পায়ে হেঁটে চলাচল করতেও কষ্ট হতো। যারা দিনমজুর ভ্যান চালক তাদের জন্য ছিল এক মহা কষ্টের দিন তাদের একমাত্র জীবিকা মাধ্যম ভ্যানটি মাঝে মাঝে ভেঙ্গে যেত এতে তাদের দুঃখের সীমা থাকতো না। দর্শক এমনই সড়কের কথা বলছি সেটি হলো ফরিদপুরের জেলার বোয়ালমারী উপজেলার দাঁদপুর ইউনিয়নের ভাটদী -বঙ্গেশ্বরদী সড়ক,
রাস্তা সংস্কারকারী মাহমুদা বেগম কৃক বলেন, ‘এমন অবস্থা হইছিল, এই রাস্তা দিয়া ট্রাক যাওয়ার সাহস পাইত না। এই পরিমাণ গর্ত আর পানি থাকত। পরে আমি নিজেই উদ্যোগ নিয়া রাস্তাটা ঠিক করে দিয়েছি। ইট-বালি ফেলে রাস্তা উঁচু করেছেন। তার এমন কাজে খুশি সড়কটিতে চলাচলকারী ও স্থানীয়রা।
স্থানীয় এক দোকানি বলেন, ‘প্রায় ৩ থেকে ৫ বছর ধইরা রাস্তাটা ভাঙা, গাতা (গর্ত) ছিল। অল্প বৃষ্টি হইলেই পানি জইমা যাইত। রাস্তাটা দিয়া চলাচল করা যাইত না।
রিকশাচালক মোবারক হোসেন বলেন, ‘যাত্রী নিয়া তো দূরের কথা, খালি রিকশা নিয়াই যাওয়া যাইত না। জাগায় জাগায় গর্ত। তার ওপর হাঁটু সমান পানি। গর্তে পইড়া রিকশা ভাইঙ্গা যাইত। এখন ঠিক করার পর অনেক আরামে চালাইতেছি।’
এই জনগণের কষ্টের কথা ভেবে এক মহান ব্যক্তি এই সড়কটির কিছু সংস্কার করে দিয়েছেন, তিনি হলেন ফরিদপুর ১ আসনের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী মহিলা আওয়ামী সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমানে উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য মাহমুদা বেগম কৃক।
সরোজোমিনে ঘুরে দেখা যা সড়ক সংস্কার করাতে জনগণের মাঝে খুশির আমেজ দেখা যায়। তারা তৃতীয় মাত্র পত্রিকাকে মতামত ব্যক্ত করেন,পরবর্তীতে এ বিষয়ে মাহমুদা বেগম কৃক বলেন আমি জনগণের জন্য কাজ করি। আমার সব সময় ধ্যানধারণা ফরিদপুর ১ আসনের জনগণ ভালো থাকুক, আমি যখন শুনলাম সড়কের বেহাল দশা তাৎক্ষণিক তাদের এই দুর্ভোগের কিছুটা কমাতে রাস্তায় ইটের ব্যবস্হা করেছি। আমি যদি ফরিদপুর এক আসন থেকে এমপি হতে পারি তাহলে জনগণের এই দুর্ভোগ আর থাকবে না।